মনোবিজ্ঞান

চ সোশ্যাল ব্রেইন হাইপোথিসিজ নামে একটি হাইপোথিসিজ আছে যেটা বলে একজন ব্যক্তি পাঁচজনের বেশি মানুষের সাথে ঘনিষ্ট সম্পর্ক রাখতে পারে না। সম্প্রতি arXiv জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাও সেই কথাই বলছে। সত্তরের দশকে সোশ্যাল ব্রেইন হাইপোথিসিজটিকে প্রস্তাব করা হয়। এই হাইপোথিসিজটির মৌলিক প্রতিজ্ঞাটি ছিল প্রাইমেটদের মস্তিষ্ক একটি নির্দিষ্ট আকার পর্যন্ত ডেভেলপ […]

যারা সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইটগুলো নিয়মিত ব্যবহার করেন তাদের অনেকেই বন্ধুদের আনন্দে ঈর্ষান্বিত বোধ করেন। এটা বেশি হয় যখন আপনি আপনার বাসায় একা বসে একটি বোরিং দিন কাটাচ্ছেন আর বাকি সবাই কোথাও পার্টি দিচ্ছে অথবা কোথাও জাকজমকভাবে ছুটির দিন কাটাচ্ছেন। কিন্তু এধরণের অনুভূতি থেকে কি খারাপ কিছু হতে পারে? সোশ্যাল মিডিয়া […]

সাইকোলজি বিভিন্ন জটিল, বিমূর্ত বিষয় নিয়েও কাজ করে থাকে। আর এই বিষয়গুলোর মধ্যে ফ্রি উইল বা স্বাধীন ইচ্ছা হল রিসার্চারদের কাছে একটি হট টপিক। পৃথিবীতে হয়তো এমন একজনও প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ নেই যিনি খুব কম সময়ের জন্য হলেও চিন্তা করেন নি যে আমাদের ফ্রি উইল আছে কি নেই। সম্প্রতি সাইকোলোজিকাল সায়েন্স […]

বিংশ শতাব্দির প্রথম দিকে স্কিজোফ্রেনিয়ার জেনেটিক থিওরিগুলো খুব জনপ্রিয় ছিল। এই থিওরিগুলো দেয়া হয়েছিল উনিশ শতকের একটি ধারণা ইউজেনিক্স এর উপর ভিত্তি করে। ইউজেনিক্স ধরে নিত ইনসেনিটি, ইডিওসি, প্রস্টিটিউশন, এলকোহলিজম, এপিলেপ্সি ও অন্যান্য সাইকিয়াল বা সাইকোলজিকাল “বিচ্যুতিগুলো” ঘটে একটি বিকৃত বা টেইন্টেড জিন পুলের কারণে। এখন আমরা কোয়ান্টিটেটিভ জেনেটিক্স বলতে […]

নতুন একটি গবেষণায় পাওয়া গেছে, মানুষের ক্ষেত্রে যে ব্রেইন স্ট্রাকচারটি মানুষকে ভাষা রিকগনাইজ করার ক্ষমতা দেয় তা অন্য প্রাইমেটদের ব্রেইনেও আছে। যাই হোক, এর মানে এই না যে আমরা এদের সাথে কথা বলতে পারব। এটা আমাদের ভাষাগত দক্ষতার বিবর্তনগত বা ইভোল্যুশনারি অরিজিন সম্পর্কে তথ্য দেয়। Nature Communications জার্নালে গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে। Newcastle […]

আমরা অপ্টিমিসজম এবং পেসিমিজম এর কথা জানি। বাংলায় এদের যথাক্রমে আশাবাদ ও দুঃখবাদ বলা হয়। অপ্টিমিস্টরা সবসময় পজিটিভ চিন্তা করে আর পেসিমিস্টরা করে নেগেটিভ চিন্তা। উদাহরণস্বরূপ একটি গ্লাসে যদি সম্পূর্ণ পানিতে ভরা না থাকে তাহলে অপ্টিমিস্টরা হয়তো চিন্তা করবে গ্লাসের বাকি অংশেও পানি বাষ্পীভূত আছে, সুতরাং গ্লাসে সম্পূর্ণভাবে পানি আছে […]